'ভোলাগঞ্জ'
এবারের ছুটিতে ঘুরে আসুন ''ভোলাগঞ্জ''
হাঁতে মাত্র দুই দিন সময় নিয়েই ঘুরে আসতে পারেন সিলেটের ভোলাগঞ্জে। লক্ষ টাকা খরচ করে বিদেশের মাটিতে ঘুরতে যাওয়ার আগে একটু সময় করে ঘুরে দেখুন আমাদের এই ছোট্ট ''বাংলাদেশ'' কত সুন্দর...।।
যেভাবে যাবেনঃ সিলেট থেকে ৩৩ কিমি দূরত্বে ভোলাগঞ্জের অবস্হান। সরাসরি যাতায়াত ব্যবস্হা নেই। সিলেট থেকে পাবলিক বাস বা সিএনজি বেবীট্যাক্সি করে টুকের বাজার পর্যন্ত যেতে হবে। টুকের বা
হাঁতে মাত্র দুই দিন সময় নিয়েই ঘুরে আসতে পারেন সিলেটের ভোলাগঞ্জে। লক্ষ টাকা খরচ করে বিদেশের মাটিতে ঘুরতে যাওয়ার আগে একটু সময় করে ঘুরে দেখুন আমাদের এই ছোট্ট ''বাংলাদেশ'' কত সুন্দর...।।
যেভাবে যাবেনঃ সিলেট থেকে ৩৩ কিমি দূরত্বে ভোলাগঞ্জের অবস্হান। সরাসরি যাতায়াত ব্যবস্হা নেই। সিলেট থেকে পাবলিক বাস বা সিএনজি বেবীট্যাক্সি করে টুকের বাজার পর্যন্ত যেতে হবে। টুকের বা
জার থেকে আবার বে
বীট্যাক্সি করে ভোলাগঞ্জ যেতে হবে। বিশেষ কোয়ারীতে যেতে হলে নদী তীরে অবস্হিত পোস্টের বিডিআর’এর অনুমতি নিতে হবে। ইঞ্জিন নৌকার ভাড়া ১৫০০- ২০০০/- পর্যন্ত। এতো ভাড়া কেন জানতে চাইলে জানা গেল- পাথর উত্তোলনের জন্য এই নৌকাগুলো ব্যবহৃত হয়। এতে মাঝিদের প্রচুর আয় হয়। ফলে মানুষ পরিবহন করতে হলে পাথর পরিবহনের সমান ভাড়া না পেলে তারা ভাড়া খাটতে রাজী হয় না। বিশেষ কোয়ারীতেও বিডিআর পোস্ট রয়েছে। তাদের নলেজে রেখে সীমান্ত এলাকা ঘোরাফেরা করা শ্রেয়।
সিলেট- ভোলাগঞ্জ সড়কের অবস্হ খু্বই শোচনীয়। নিজের বাহন না থাকলে নারী/শিশুকে নিয়ে ভ্রমন কষ্টকর হয়ে যাবে। সিলেট শহর থেকে সড়ক দূরত্ব কম হলেও রাস্তার কারণে সময় লাগবে প্রায় দেড় ঘন্টা। ভোলাগঞ্জে আপনি সর্বোচ্চ দেড় ঘন্টা সময় কাটালে সবকিছু কাভার হয়ে যাবে। অর্থাৎ এই ভ্রমণে আপনাকে সময় বরাদ্দ করতে হবে মোট সাড়ে চার ঘন্টা।
কোথায় থাকবেন>
জেলা পরিষদের একটি রেস্ট হাউস আছে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের তত্তবধানে। থাকতে হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অনুমতি নিতে হয়। এ ছাড়া ভোলাগঞ্জ বা কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় থাকার জন্য তেমন কোন ভাল ব্যবস্থা নাই। আপনি ভোলাগঞ্জ দর্শন শেষ করে সিলেটে এসে অবস্থান করতে পারবেন।
ধন্যবাদ...।।
crtsy: View of Bangladesh(সম্পাদিত)
বীট্যাক্সি করে ভোলাগঞ্জ যেতে হবে। বিশেষ কোয়ারীতে যেতে হলে নদী তীরে অবস্হিত পোস্টের বিডিআর’এর অনুমতি নিতে হবে। ইঞ্জিন নৌকার ভাড়া ১৫০০- ২০০০/- পর্যন্ত। এতো ভাড়া কেন জানতে চাইলে জানা গেল- পাথর উত্তোলনের জন্য এই নৌকাগুলো ব্যবহৃত হয়। এতে মাঝিদের প্রচুর আয় হয়। ফলে মানুষ পরিবহন করতে হলে পাথর পরিবহনের সমান ভাড়া না পেলে তারা ভাড়া খাটতে রাজী হয় না। বিশেষ কোয়ারীতেও বিডিআর পোস্ট রয়েছে। তাদের নলেজে রেখে সীমান্ত এলাকা ঘোরাফেরা করা শ্রেয়।
সিলেট- ভোলাগঞ্জ সড়কের অবস্হ খু্বই শোচনীয়। নিজের বাহন না থাকলে নারী/শিশুকে নিয়ে ভ্রমন কষ্টকর হয়ে যাবে। সিলেট শহর থেকে সড়ক দূরত্ব কম হলেও রাস্তার কারণে সময় লাগবে প্রায় দেড় ঘন্টা। ভোলাগঞ্জে আপনি সর্বোচ্চ দেড় ঘন্টা সময় কাটালে সবকিছু কাভার হয়ে যাবে। অর্থাৎ এই ভ্রমণে আপনাকে সময় বরাদ্দ করতে হবে মোট সাড়ে চার ঘন্টা।
কোথায় থাকবেন>
জেলা পরিষদের একটি রেস্ট হাউস আছে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের তত্তবধানে। থাকতে হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অনুমতি নিতে হয়। এ ছাড়া ভোলাগঞ্জ বা কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় থাকার জন্য তেমন কোন ভাল ব্যবস্থা নাই। আপনি ভোলাগঞ্জ দর্শন শেষ করে সিলেটে এসে অবস্থান করতে পারবেন।
ধন্যবাদ...।।
crtsy: View of Bangladesh(সম্পাদিত)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন